বউ মারা গেছে
- একজন মানুষকে টেলিগ্রাম করা হলঃ বউ মারা গেছে, কবর দিব নাকি পুড়িয়ে ফেলব ?সেই মানুষ সাথে সাথে উত্তর পাঠালঃ কোন রিস্ক নেবার দরকার নাই; প্রথমে পোড়ান, তারপর সেই ছাই কবর দিন।
ইঁদুর ঢুকে গেছে।
দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে। ভয় নেই, ডাক্তার অভয় দিলেন। আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে। আমিও এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে। বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক করছেন।
কি ব্যাপার ? ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি। তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।
কি ব্যাপার ? ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি। তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।
আপনাকে গ্রেফতার করছি।
সুধীর বাবুর বাড়ীতে পুলিশ সার্চ করতে এলো। সার্চ করতে গিয়ে পুলিশ জাল নোট ছাপার যন্ত্রপাতি,রঙ এবং এ সংক্রান্ত আরো অনেক কিছুই পেলো। অবশ্য কোন জাল নোট পাওয়া গেলোনা।
পুলিশঃ নোট জাল করে ছাপার অপরাধে আপনাকে গ্রেফতার করছি।
সুধীর বাবুঃ একটাও কি জাল নোট পেয়েছেন ?
পুলিশঃ না, তা পাইনি। কিন্তু ছাপাবার যন্ত্র পেয়েছি। যন্ত্র থাকলেই আপনাকে আমরা গ্রেফতার করতে পারি।
সুধীর বাবুঃ তাহলে একটা মেয়েকে ধর্ষণ করার অপরাধেও আমাকে গ্রেফতার করুন।
পুলিশঃ কেন ? আপনি কি কোন মেয়েকে ধর্ষণ করেছেন ?
সুধীর বাবুঃ না তা করিনি। কিন্তু ধর্ষণ করার যন্ত্রতো আমার কাছে আছে।
পুলিশঃ নোট জাল করে ছাপার অপরাধে আপনাকে গ্রেফতার করছি।
সুধীর বাবুঃ একটাও কি জাল নোট পেয়েছেন ?
পুলিশঃ না, তা পাইনি। কিন্তু ছাপাবার যন্ত্র পেয়েছি। যন্ত্র থাকলেই আপনাকে আমরা গ্রেফতার করতে পারি।
সুধীর বাবুঃ তাহলে একটা মেয়েকে ধর্ষণ করার অপরাধেও আমাকে গ্রেফতার করুন।
পুলিশঃ কেন ? আপনি কি কোন মেয়েকে ধর্ষণ করেছেন ?
সুধীর বাবুঃ না তা করিনি। কিন্তু ধর্ষণ করার যন্ত্রতো আমার কাছে আছে।
তাহলে আমার বিয়ে
ছেলে : আব্বু, আমি বিয়ে করবো ।
বাবা : বাবা, তোমার তো এখন ও বয়স হয়নি । আরেকটু বড় হও তার পর তোমার বিয়ে দিব ।
ছেলে : আচ্ছা, আমি তাহলে খেলতে যায় ।
বাবা: কোথায় খেলতে যাবা ?
ছেলে : আব্বু , পাশের বাড়ির সুমির সাথে খেলতে যাব ।
বাবা : না বাবা, তুমি তো এখন বড় হইছো । এখন তো আর সুমির সাথে খেলা যাবেনা ।
ছেলে : আব্বু . তাহলে আমার বিয়ে **
বাবা : !!!!!!!!!!????!!!
চিকন তিমি’র কথা শুনেছো!?!
স্বামীঃ কেন? সুইমিং পুল দিয়ে কি হবে?
স্ত্রী গদগদ স্বরেঃ পাশের বাড়ির ভাবী বলেছে, সাঁতার কাটলে নাকি স্লিম হওয়া যায়।
স্বামীঃ যত সব ফাও কথা!
স্ত্রীঃ কেন?
স্বামীঃ তুমি কখনো ‘চিকন তিমি’র কথা শুনেছো!?! ….
শিক্ষক ও এক সময় ছাত্র ছিলেন
একবার তিনবন্ধু পরীক্ষার পড়া না শিখে পরীক্ষা দিতে গেলনা এর পরের দিন
শিক্ষক কে বলল “স্যার আমরা গাড়ি করে আসছিলাম পথে গাড়ির এক টায়ার পাঙ্কচার যায় তাই আর আমরা সময়মত আসতে পারিনাই, তাই আর পরীক্ষা দিতে পারি নাই” শিক্ষক বললেন ঠিক আছে তোমরা তিনদিন পর এসে পরীক্ষা দিয়ে যেয়ো, তিনদিন পর তাদের কে আলাদা চার রুম এ বসান হল আর তাদের একটাই প্রশ্ন ছিল
“ গাড়ির কোন টায়ার পাঙ্কচার হয়েছিল??
অপশন
১. সামনের ডান পাশের টায়ার
২. সামনের বাম পাশের টায়ার
৩.পিছের ডান পাশের টায়ার
৪.পিছের বাম পাশের টায়ার
মরালঃ শিক্ষক ও এক সময় ছাত্র ছিলেন
পেট্রল ফুরোলেই থেমে যাবে
পেট্রল খাওয়ার পর থেকেই সে অনবরত এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে লাগল।
ছেলের কাণ্ড দেখে বাবা তো মহা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল।
হাঁপাতে হাঁপাতে সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে হাজির।
ডাক্তার : সমস্যাটা কী, এভাবে হাঁপাচ্ছেন কেন?
বাবা : আর বলবেন না! আমার ছেলে পেট্রল খেয়ে শুধু এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। তাকে থামানোর একটা উপায় বাতলে দেন না।
ডাক্তার : কোনো চিন্তা করবেন না। পেট্রল ফুরোলেই আপনার ছেলে থেমে যাবে।